“আরবী বাগধারা” বইয়ের “বান্ধারার পরিচয়” থেকে নেয়া:
কোন ভাষার বিশেষ অর্থবোধক শব্দগুচ্ছকে বান্ধারা বলে। কখনও বাক্যাংশের তাৎপর্য নিছক তাদের অন্তর্গত শব্দসমূহের আলাদা আলাদা অর্থের জ্ঞান থাকলেই অনুধাবন করা যায় না, বাক্য বা বাক্যাংশগুলোর অর্থ সামগ্রিকভাবে জানতে হয়। কারণ, প্রত্যেক ভাষার একটি নিজস্ব বাকভঙ্গি এবং রীতি থাকে। সেখানেই ভাষার অনন্যতা। এই বাকভঙ্গি... আরও পড়ুন
“আরবী বাগধারা” বইয়ের “বান্ধারার পরিচয়” থেকে নেয়া:
কোন ভাষার বিশেষ অর্থবোধক শব্দগুচ্ছকে বান্ধারা বলে। কখনও বাক্যাংশের তাৎপর্য নিছক তাদের অন্তর্গত শব্দসমূহের আলাদা আলাদা অর্থের জ্ঞান থাকলেই অনুধাবন করা যায় না, বাক্য বা বাক্যাংশগুলোর অর্থ সামগ্রিকভাবে জানতে হয়। কারণ, প্রত্যেক ভাষার একটি নিজস্ব বাকভঙ্গি এবং রীতি থাকে। সেখানেই ভাষার অনন্যতা। এই বাকভঙ্গি বা রীতিটিকে খুঁজতে হয়, জানতে হয়, অনুভব করতে হয় সে ভাষার নিজস্ব পরিমণ্ডলে। সংক্ষেপে বললে ভাষার বৈশিষ্ট্যমূলক প্রকাশভঙ্গিকে বান্ধারা বলে। যার সমার্থক শব্দ হলো, বাবৈশিষ্ট্য, বাগ্রীতি, বাগুঙ্গি, বাগৃত্তি প্রভৃতি। ইংরেজিতে বলে ইডিয়ম।
আরবী, উর্দু, ইংরেজিসহ অন্যান্য ভাষায় বান্ধারার ধারণা প্রায় কাছাকাছি। নিম্নে নমুনাস্বরূপ ক'টি উদাহরণ দেওয়া হয়েছে।
Title | আরবী বাগধারা |
Author | মাওলানা আবদুল হালীম |
Publisher | মাকতাবাতুল আযহার |
Edition | 3rd Edition, 2014 |
Number of Pages | 640 |
Country | বাংলাদেশ |
Language | বাংলা |